Tuesday 18 February 2014

শ্রেষ্ঠত্ব হচ্ছে কে আল্লাহকে বেশি ভয় করে

কে নারী বা কে পুরুষ, এতে কোনো মর্যাদা বা শ্রেষ্ঠত্ব নেই। শ্রেষ্ঠত্ব হচ্ছে কে আল্লাহকে বেশি ভয় করে, কে বেশি দ্বীনদার…

"হে মানব জাতি! আমি তোমাদেরকে একজন পুরুষ ও একজন নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করে দিয়েছি, যাতে করে তোমরা একে অপরকে চিনতে পারে। নিশ্চয় আল্লাহর কাছে সেই ব্যক্তি সর্বাধিক সম্মান্তি যে সবচেয়ে বেশি মুত্তাকী (আল্লাহু ভীরু)।"
সুরা আল-হুজুরাতঃ ১২।

ফিরাউনের স্ত্রী ছিলো সৃষ্টির সেরা, আর ফেরাউন ছিলো সৃষ্টির মাঝে নিকৃষ্ট…

মারিয়াম (আঃ) এর নখের সমান যোগ্যতা হয়তোবা আমাদের মতো লক্ষ-কোটি পুরুষের নাই।
মারিয়াম (আঃ) এর ব্যপারে স্বয়ং আল্লাহ তাআ’লা বলেছিলেন…
“সেই কন্যার মত কোন পুত্রই যে নেই!”
সুরা আলে-ইমরানঃ ৩৬।

আশা করি বক্তব্য পরিষ্কার...
নিজেকে পরিশুদ্ধ করার মাঝেই সাফল্য – নারী বা পুরুষ হওয়ার মাঝে কোনো সাফল্য/গৌরব নেই – এটা আল্লাহর তাআ’লার বাছাই।

“নিশ্চয়ই সফলতা অর্জন করে সে নিজেকে পরিশুদ্ধ করে আর তার রব্বের কথা স্মরণ করে ও সালাত আদায় করে।”।
সুরা আল-আ’আলাঃ ১৪-১৫
কে নারী বা কে পুরুষ, এতে কোনো মর্যাদা বা শ্রেষ্ঠত্ব নেই। শ্রেষ্ঠত্ব হচ্ছে কে আল্লাহকে বেশি ভয় করে, কে বেশি দ্বীনদার…

"হে মানব জাতি! আমি তোমাদেরকে একজন পুরুষ ও একজন নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করে দিয়েছি, যাতে করে তোমরা একে অপরকে চিনতে পারে। নিশ্চয় আল্লাহর কাছে সেই ব্যক্তি সর্বাধিক সম্মান্তি যে সবচেয়ে বেশি মুত্তাকী (আল্লাহু ভীরু)।"
সুরা আল-হুজুরাতঃ ১২।

ফিরাউনের স্ত্রী ছিলো সৃষ্টির সেরা, আর ফেরাউন ছিলো সৃষ্টির মাঝে নিকৃষ্ট…

মারিয়াম (আঃ) এর নখের সমান যোগ্যতা হয়তোবা আমাদের মতো লক্ষ-কোটি পুরুষের নাই।
মারিয়াম (আঃ) এর ব্যপারে স্বয়ং আল্লাহ তাআ’লা বলেছিলেন…
“সেই কন্যার মত কোন পুত্রই যে নেই!”
সুরা আলে-ইমরানঃ ৩৬।

আশা করি বক্তব্য পরিষ্কার...
নিজেকে পরিশুদ্ধ করার মাঝেই সাফল্য – নারী বা পুরুষ হওয়ার মাঝে কোনো সাফল্য/গৌরব নেই – এটা আল্লাহর তাআ’লার বাছাই।

“নিশ্চয়ই সফলতা অর্জন করে সে নিজেকে পরিশুদ্ধ করে আর তার রব্বের কথা স্মরণ করে ও সালাত আদায় করে।”।
সুরা আল-আ’আলাঃ ১৪-১৫
কে নারী বা কে পুরুষ, এতে কোনো মর্যাদা বা শ্রেষ্ঠত্ব নেই। শ্রেষ্ঠত্ব হচ্ছে কে আল্লাহকে বেশি ভয় করে, কে বেশি দ্বীনদার…

"হে মানব জাতি! আমি তোমাদেরকে একজন পুরুষ ও একজন নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করে দিয়েছি, যাতে করে তোমরা একে অপরকে চিনতে পারে। নিশ্চয় আল্লাহর কাছে সেই ব্যক্তি সর্বাধিক সম্মান্তি যে সবচেয়ে বেশি মুত্তাকী (আল্লাহু ভীরু)।"
সুরা আল-হুজুরাতঃ ১২।

ফিরাউনের স্ত্রী ছিলো সৃষ্টির সেরা, আর ফেরাউন ছিলো সৃষ্টির মাঝে নিকৃষ্ট…

মারিয়াম (আঃ) এর নখের সমান যোগ্যতা হয়তোবা আমাদের মতো লক্ষ-কোটি পুরুষের নাই।
মারিয়াম (আঃ) এর ব্যপারে স্বয়ং আল্লাহ তাআ’লা বলেছিলেন…
“সেই কন্যার মত কোন পুত্রই যে নেই!”
সুরা আলে-ইমরানঃ ৩৬।

আশা করি বক্তব্য পরিষ্কার...
নিজেকে পরিশুদ্ধ করার মাঝেই সাফল্য – নারী বা পুরুষ হওয়ার মাঝে কোনো সাফল্য/গৌরব নেই – এটা আল্লাহর তাআ’লার বাছাই।

“নিশ্চয়ই সফলতা অর্জন করে সে নিজেকে পরিশুদ্ধ করে আর তার রব্বের কথা স্মরণ করে ও সালাত আদায় করে।”।
সুরা আল-আ’আলাঃ ১৪-১৫
কে নারী বা কে পুরুষ, এতে কোনো মর্যাদা বা শ্রেষ্ঠত্ব নেই। শ্রেষ্ঠত্ব হচ্ছে কে আল্লাহকে বেশি ভয় করে, কে বেশি দ্বীনদার…

"হে মানব জাতি! আমি তোমাদেরকে একজন পুরুষ ও একজন নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করে দিয়েছি, যাতে করে তোমরা একে অপরকে চিনতে পারে। নিশ্চয় আল্লাহর কাছে সেই ব্যক্তি সর্বাধিক সম্মান্তি যে সবচেয়ে বেশি মুত্তাকী (আল্লাহু ভীরু)।"
সুরা আল-হুজুরাতঃ ১২।

ফিরাউনের স্ত্রী ছিলো সৃষ্টির সেরা, আর ফেরাউন ছিলো সৃষ্টির মাঝে নিকৃষ্ট…

মারিয়াম (আঃ) এর নখের সমান যোগ্যতা হয়তোবা আমাদের মতো লক্ষ-কোটি পুরুষের নাই।
মারিয়াম (আঃ) এর ব্যপারে স্বয়ং আল্লাহ তাআ’লা বলেছিলেন…
“সেই কন্যার মত কোন পুত্রই যে নেই!”
সুরা আলে-ইমরানঃ ৩৬।

আশা করি বক্তব্য পরিষ্কার...
নিজেকে পরিশুদ্ধ করার মাঝেই সাফল্য – নারী বা পুরুষ হওয়ার মাঝে কোনো সাফল্য/গৌরব নেই – এটা আল্লাহর তাআ’লার বাছাই।

“নিশ্চয়ই সফলতা অর্জন করে সে নিজেকে পরিশুদ্ধ করে আর তার রব্বের কথা স্মরণ করে ও সালাত আদায় করে।”।
সুরা আল-আ’আলাঃ ১৪-১৫
কে নারী বা কে পুরুষ, এতে কোনো মর্যাদা বা শ্রেষ্ঠত্ব নেই। শ্রেষ্ঠত্ব হচ্ছে কে আল্লাহকে বেশি ভয় করে, কে বেশি দ্বীনদার…

"হে মানব জাতি! আমি তোমাদেরকে একজন পুরুষ ও একজন নারী থেকে সৃষ্টি করেছি এবং তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও গোত্রে বিভক্ত করে দিয়েছি, যাতে করে তোমরা একে অপরকে চিনতে পারে। নিশ্চয় আল্লাহর কাছে সেই ব্যক্তি সর্বাধিক সম্মান্তি যে সবচেয়ে বেশি মুত্তাকী (আল্লাহু ভীরু)।"
সুরা আল-হুজুরাতঃ ১২।

ফিরাউনের স্ত্রী ছিলো সৃষ্টির সেরা, আর ফেরাউন ছিলো সৃষ্টির মাঝে নিকৃষ্ট…

মারিয়াম (আঃ) এর নখের সমান যোগ্যতা হয়তোবা আমাদের মতো লক্ষ-কোটি পুরুষের নাই।
মারিয়াম (আঃ) এর ব্যপারে স্বয়ং আল্লাহ তাআ’লা বলেছিলেন…
“সেই কন্যার মত কোন পুত্রই যে নেই!”
সুরা আলে-ইমরানঃ ৩৬।

আশা করি বক্তব্য পরিষ্কার...
নিজেকে পরিশুদ্ধ করার মাঝেই সাফল্য – নারী বা পুরুষ হওয়ার মাঝে কোনো সাফল্য/গৌরব নেই – এটা আল্লাহর তাআ’লার বাছাই।

“নিশ্চয়ই সফলতা অর্জন করে সে নিজেকে পরিশুদ্ধ করে আর তার রব্বের কথা স্মরণ করে ও সালাত আদায় করে।”।
সুরা আল-আ’আলাঃ ১৪-১৫

No comments:

Post a Comment